আজ সোমবার, ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

ঈদের আগে মন্ত্রী গাজীর হস্তক্ষেপে বকেয়া বেতন পাচ্ছে পাট শ্রমিকরা

নবকুমার:

দক্ষ নেতৃত্বই পাড়ে লোকসান শিল্প প্রতিষ্ঠানকে লাভ জনক প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে। পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকারি ফসল। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে পাটের করুণ অবস্থার সৃষ্ঠি হয়েছে। বর্তমানে পাটের হারানো গৌরব ফেরাতে নিরসল ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন নারায়ণগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক।তিনি শুধু পাট শিল্প নিয়ে চিন্তা করেন না। পাট শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের কথাও ভাবেন গোলাম দস্তগীর গাজী । তিনি যেখানেই যান সেখানেই বদলাতে থাকে দৃশ্য পট। যার পদচারণায় বদলে গেছে রূপগঞ্জ এখন বদলাচ্ছে পাট শিল্প।

সম্প্রতি পাট শ্রমিকরা তাদের বকেয়া বেতনের দাবিতে সারা দেশে আন্দোলন ফেটে পড়েন। সেই শ্রমিকদের বকেয়া বেতনসহ ইদ বোনাসের ১শ ৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকার ব্যবস্থা করেছেন গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক। মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে ইদের আগেই পাট কল শ্রমিকরা বকেয়া বেতন বোনাস পাবে।

প্রসঙ্গত বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন পাটকল শ্রমিকদের বকেয়া বেতন সহ উৎসব বোনাস দেয়া হবে । ২০১৮ /২০১৯ অর্থ বছরের বাজেটে অপ্রত্যাশিত ব্যয় খাত হতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় কে সরকার ১শ ৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। সোমবার (২৭ মে) এ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়। এ অর্থ বিজেএমসির মিলগুলো ব্যতিত অন্য কোন খাতে ব্যয় করা যাবে না।আগামী সাত দিনের মধ্যে মিলভিত্তিক শ্রমিকদের ব্যাংকের মাধ্যমে  বেতন দেয়া হবে। বরাদ্দকৃত অর্থ সরকারের বিধি অনুসারে ব্যয় করতে হবে । বিধি বহির্ভূত ব্যয় করলে তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে ।

অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক চিঠিতে জানা গেছে, আগামী ২০ বছরে ৫ শতাংশ সুদে প্রতি ছয় মাসের কিস্তিতে এ অর্থ পরিশোধ করতে হবে। আর এ জন্য অর্থ বিভাগের সঙ্গে বিজেএমসিকে একটি ঋণ চুক্তি করতে হবে।

বেতন পাওয়ার খবর শুনে পাটকল শ্রমিক বলেন, বকেয়া বেতনের ব্যবস্থা করা জন্য মন্ত্রী সাহেব কে আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। উনার হস্তক্ষেপের কারণে আমরা ইদের আগে আমরা বেতন পাচ্ছি।

স্পন্সরেড আর্টিকেলঃ